এলাকার স্থানীয় বাসিন্দারা অভিযোগ করে বলেন, ঠিকাদার ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের যোগসাজসে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে দায়সারা কাজ করে যাচ্ছেন। ফলে সঠিকভাবে কাজ না করায় হুমকীর মুখে পড়তে পারে কুষ্টিয়া শহর। মোটা বালি দিয়ে কাজ করার কথা থাকলেও সেখানে ফিলিং বালি দিয়ে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। ওই সব বালি নদীতেই চলে যাচ্ছে। ১নং ইটের খোয়া দিয়ে ব্লক নির্মান করার কথা থাকলেও ব্লক নির্মাণ করা হচ্ছে পোড়া মাটি দিয়ে। তারা এটাও বলেন, এর আগেও এই বাধের কাজ করা হলেও তা টিকে নাই। প্রতিবারই অনিয়ম করে বাধ নির্মান কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তাই আমাদের দাবী সঠিকভাবে বাঁধ নির্মান করা হোক।
ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের কর্মচারী আনোয়ার হোসেন বলেন, ইতিপূর্বে যে ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান যে ভাবেই কাজ করুক না কেন বর্তমানে আমরা সঠিকভাবেই কাজ করে যাচ্ছি। কাজের মানও ভালো হচ্ছে। ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের যোগসাজসে বাঁধ নির্মানের অভিযোগ উঠলেও বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী রাশেদুর রহমান বলেন, এই প্রকল্পের কাজের অনিয়মের কোন সুযোগ নেই। তিনি বলেন, কোয়ালিটি ও কোয়ানটিটি নিয়ে ডাউট হবারও কোন সুযোগ নেই। তিনি আরো বলেন, ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান সঠিক নিয়মেই কাজ করে যাচ্ছেন।